কোনওদিন চেস্টা করিনি,তার মানেই কি করব না কখনও! বাংলায় হরফে লেখার কথা ভেবেছি অনেকবার,লেখার চেস্টা একবারও করা হয়ে উঠল না। তো এইসব ভেবে লিখতে বসলুম।কিন্তু কি লিখি,সবাই চারিদিকে এতভালো লেখে,এত গুছিয়ে তাড়াতাড়ি লেখে যে কি বলব। সমরেশ মজুমদার বলেছিলেন যে লেখক রা নাকি দু'ধরনের হন, তাতি টাইপ, আর মাকড়সা টাইপ। মানেটা আজও বুঝিনি।
আজ মহালয়া,ছোটবেলায় মা,ঘুম থেকে তুলে এইদিন রেডিওর সামনে বসিয়ে দিত।দাদুর কড়া শাসনে,ঢুল দেওয়ার যো নেই।আজ ল্যাদগ্রস্ত জীবনে ঘুম থেকে ওঠা আর অফিসের জন্য তৈরী এই লুপের মধ্যে পড়ে, ্যেকোনো ছুটির দিন ই প্রায় আলাদা করে কোন মানে বয়ে নিয়ে আসেনা।
তো ঘুম থেকে উঠে চোখ লাল,কে বীরেন্দ্র কৃষ্ণ ভদ্র,কেন শুনব তাকে,এত সহজ সরল প্রশ্ন কোনও দিন মাথায় এলেও করিনি।ভাগ্যিস করিনি।আজকাল তো মতামতের বন্যা বইয়ে দেওয়া টাই স্টাইল, আজও সেটা ঠিক রপ্ত করে উঠতে পারলাম না।নতুন জামা পেলেই আমার থেকে খুশি আর কে ছিল সেই পুজোতে ।
এই নস্টালজিক ব্যাপার টা বেশ ভাল,বেশ খানিকখন বিরক্তিকর বাস্তব থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখতে পারি, আগে ছোটবেলায় এই সময় স্কুলের হাফ ইয়ারলি থাকত,এখনও থাকে,অফিসে হাফ ইয়ারলি ক্লোসিং। তবে , তখন ছুটি থাকত প্রায় একমাস,এখন চারদিন।
মহালয়া মানে মোটামুটি দেখে নেওয়ার পালা,পিসির ছেলে বাবুয়ার চারটে,মামার ছেলে নন্দন'দার পাঁচটা,আমার এখনও তিনটে,তো ঠিক আছে,ছোটোমাসির কাছ থেকে তো আরও একটা আসবে।তাহলে আর চিন্তা কিসের।ছোটোছোটো ভাললাগা,ছোটোছোটো ঘটনা। স্মৃতির সরনী বেয়ে মাঝে মাঝে পেছনে ফিরে যেতে ভারিই ভাল লাগে।
মহালয়া মানে মহাতর্পণের দিন, পূর্বপুরুষ দের শ্রদ্ধা জানানোর দিন, আমিতো নিজের দাদুর দাদুর নামই জানি না,দাদুর বাবার পর্যন্ত নামটা জানি। সবাইকে মনে মনে প্রনাম করে উঠতে উঠতে বেশ সকাল হয়ে্যেত।চারদিকে যে পুজো পুজো গন্ধ বয়ে যেত সেটা আজ পাইনা। এটুকু আজ মনে আছে।
আর তারপর , গরম ধোঁয়াওঠা ফুল্কো লুচি,নাহ,একট সুজি, একটু আলুর দম থাকতো না।লুচির সঙ্গে বেগুন ভাজা থাকত।
আজ মহালয়া,ছোটবেলায় মা,ঘুম থেকে তুলে এইদিন রেডিওর সামনে বসিয়ে দিত।দাদুর কড়া শাসনে,ঢুল দেওয়ার যো নেই।আজ ল্যাদগ্রস্ত জীবনে ঘুম থেকে ওঠা আর অফিসের জন্য তৈরী এই লুপের মধ্যে পড়ে, ্যেকোনো ছুটির দিন ই প্রায় আলাদা করে কোন মানে বয়ে নিয়ে আসেনা।
তো ঘুম থেকে উঠে চোখ লাল,কে বীরেন্দ্র কৃষ্ণ ভদ্র,কেন শুনব তাকে,এত সহজ সরল প্রশ্ন কোনও দিন মাথায় এলেও করিনি।ভাগ্যিস করিনি।আজকাল তো মতামতের বন্যা বইয়ে দেওয়া টাই স্টাইল, আজও সেটা ঠিক রপ্ত করে উঠতে পারলাম না।নতুন জামা পেলেই আমার থেকে খুশি আর কে ছিল সেই পুজোতে ।
এই নস্টালজিক ব্যাপার টা বেশ ভাল,বেশ খানিকখন বিরক্তিকর বাস্তব থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখতে পারি, আগে ছোটবেলায় এই সময় স্কুলের হাফ ইয়ারলি থাকত,এখনও থাকে,অফিসে হাফ ইয়ারলি ক্লোসিং। তবে , তখন ছুটি থাকত প্রায় একমাস,এখন চারদিন।
মহালয়া মানে মোটামুটি দেখে নেওয়ার পালা,পিসির ছেলে বাবুয়ার চারটে,মামার ছেলে নন্দন'দার পাঁচটা,আমার এখনও তিনটে,তো ঠিক আছে,ছোটোমাসির কাছ থেকে তো আরও একটা আসবে।তাহলে আর চিন্তা কিসের।ছোটোছোটো ভাললাগা,ছোটোছোটো ঘটনা। স্মৃতির সরনী বেয়ে মাঝে মাঝে পেছনে ফিরে যেতে ভারিই ভাল লাগে।
মহালয়া মানে মহাতর্পণের দিন, পূর্বপুরুষ দের শ্রদ্ধা জানানোর দিন, আমিতো নিজের দাদুর দাদুর নামই জানি না,দাদুর বাবার পর্যন্ত নামটা জানি। সবাইকে মনে মনে প্রনাম করে উঠতে উঠতে বেশ সকাল হয়ে্যেত।চারদিকে যে পুজো পুজো গন্ধ বয়ে যেত সেটা আজ পাইনা। এটুকু আজ মনে আছে।
আর তারপর , গরম ধোঁয়াওঠা ফুল্কো লুচি,নাহ,একট সুজি, একটু আলুর দম থাকতো না।লুচির সঙ্গে বেগুন ভাজা থাকত।
No comments:
Post a Comment